মানুষ মাত্রই ভুল হয়। ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক, ভুল হতেই পারে। বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্নে অনিচ্ছাকৃত ভুল হতে পারে। করের হিসাব করতে গিয়েই সাধারণত বেশি ভুল হয়। কিন্তু এ দেশের মানুষ এমনিতেই আয়কর
বার্ষিক কর বিবরণী বা রিটার্ন জমায় চাকরিজীবীদের জন্য নতুন শর্ত আসতে পারে। আগামী অর্থবছর থেকে চাকরিজীবীদের অনলাইনে বার্ষিক রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক করা হতে পারে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বেতনভুক্ত চাকরিজীবীদের বিষয়ে এমন চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
সাধারণত বছর বছর উৎসে কর বাড়ানোর চেষ্টা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রভাবশালী ব্যবসায়িক সংগঠন প্রতিবছরই উৎসে কর কমানো নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করে। উৎসে কর হ্রাস-বৃদ্ধি নিয়ে একধরনের ঠান্ডালড়াই নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আসছে বছর
আপনার আয়কর ফাইলে যদি জমি, বাড়ি বা ফ্ল্যাটের সঠিক বিবরণ না থাকে, তবেই বিপত্তি। আয়কর ফাইলে কীভাবে সম্পত্তির মূল্য দেখাতে হবে, সে বিষয়ে অনেকের সঠিক ধারণা থাকে না। এর ফলে অনেকের গুনতে হয় অতিরিক্ত আয়কর।
নিরীক্ষা ছাড়া কোনো কোম্পানির রিটার্ন নেবে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বার্ষিক আয়কর বিবরণীর সঙ্গে সঠিক নিরীক্ষা বিবরণী না দিলে রিটার্ন গ্রহণযোগ্য হবে না। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, কোম্পানি করদাতা প্রতিষ্ঠান বার্ষিক আয়কর বিবরণীর সঙ্গে সনদপ্রাপ্ত
অবশেষে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল ১ মাস। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বছরের আয়কর রিটার্ন দেওয়া যাবে। আজ বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআর কার্যালয়ে এই কথা সাংবাদিকদের জানান এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো.
আজ সোমবারই আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন। এ বছর সময় আর বাড়ছে না, ৩০ নভেম্বরই শেষ দিন, সময় বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চেয়ারম্যান আবু হেনা মো: রহমাতুল মুনিম।তিনি বলেন, নির্ধারিত
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার সময় শেষ হচ্ছে আগামীকাল সোমবার। ইতিমধ্যে আজ জাতীয় বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছেন, রিটার্ন জমার সময় বাড়ছে না। করোনা পরিস্থিতির