বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইএফডিএমএস) চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ কার্যক্রমের আওতায় মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট আহরণে এনবিআরের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিনা পয়সায় ইএফডি এবং সেলস
এনবিআর ভ্যাট আহরণে এবার অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। অর্থনীতিতে নানামুখী চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের জুনে ভ্যাট আহরণ হয়েছে ১৮%। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের ভ্যাটের চূড়ান্ত হিসাবে এনবিআরের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭%। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে এই প্রবৃদ্ধি ছিল ১১.১৯%।তথ্য
২০২২-২৩ অর্থবছরে অর্থনীতির নানা চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট আদায়ে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। চূড়ান্ত হিসাবে, গত অর্থবছরে ভ্যাট সংগ্রহে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশ; ২০২১-২২ অর্থবছরে এই প্রবৃদ্ধি ছিল ১১ দশমিক
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বিভাগ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অন্য সব লক্ষ্যই অর্জন করেছে, শুধু পারেনি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য পূরণ করতে। অথচ এই ভ্যাট আদায়ই হলো এনবিআরের এই
চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব কাটছেই না। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তিন লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের। তবে অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) রাজস্ব ঘাটতি ৩৪ হাজার ১৫৮
আগামী চার বছরে ৬ লাখ ৩৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। যার মধ্যে চলতি বছর ১ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা, ২০২৪
দেশে উৎপাদিত মুঠোফোনের ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) বাড়তে পারে। ফলে দাম বাড়তে পারে মুঠোফোনের।জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২০২৩ ২৪ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে দেশীয় কোম্পানির মুঠোফোনের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট