গতকাল সোমবার এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে বিএসইসি। আজ মঙ্গলবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ৩৫টি বাদে সব কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয় বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার পর গত রবিবার প্রথম লেনদেনে শেয়ার বাজারে বড় দরপতন হয়। তবে গতকাল বড় দরপতনের এ ধাক্কা সামলে নিয়েছে দেশের শেয়ার বাজার। সূচকের পাশাপাশি এদিন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে লেনদেন। ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া ২৩টি কোম্পানি হলো—বারাকা পাওয়ার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্ল, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, কেডিএস এক্সেসরিজ, কাট্টলি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, ন্যাশনাল হাউজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, পদ্মা অয়েল, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার। আর ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকা ১২ কোম্পানি হলো—আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ইসলামী ব্যাংক, খুলনা পাওয়ার, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ওরিয়ন ফার্মা, রেনেটা, রবি ও শাহজিবাজার পাওয়ার।