মূল্যস্ফীতির চাপসহ নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ের বাজেট প্রস্তাব ঘোষণায় যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য তিনি এ বাজেট উপস্থাপন করবেন। এবারের
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত অনুসারে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর-জিডিপির অনুপাত ০.৫ শতাংশ বাড়াতে হবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর)। এ জন্য করব্যবস্থা সংস্কার, কর অব্যাহতি হ্রাস ও রাজস্ব আয় বাড়ানোর রূপরেখা জানতে চেয়েছে আইএমএফ। এর
অর্থ বিভাগের হিসাবে আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি খুব বেশি কমবে না। ফলে প্রধান চ্যালেঞ্জই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। আর সরকারের পরিচালনা ব্যয়ে দুটি বড় ধরনের চাপ বাড়বে। সেগুলো হচ্ছে-ভর্তুকি ও সুদ ব্যয়ে। এছাড়া রয়েছে রাজস্ব বাড়ানো নিয়ে আন্তর্জাতিক
আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ব্যবসাবান্ধব বলে মনে করছেন বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) নেতারা। তারা বলছেন, রপ্তানিকে উৎসাহিত করার মতো অনেক উদ্যোগ রয়েছে এবারের বাজেটে।সোমবার বিপিজিএমইএ আয়োজিত কর্মশালায় তারা এসব কথা
যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে, প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় সংসদে তিনি বাজেট উত্থাপন শুরু
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রিন্টিং ও প্যাকেজিং শিল্পের কাঁচামাল কাগজ, পেপার বোর্ড, গ্রাফিক পেপার, প্রিন্টিং প্লেট ও কালির ওপর আরোপিত অতিরিক্ত কর প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন প্রিন্টিং ও প্যাকেজিং খাতের উদ্যোক্তারা।বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) এফবিসিসিআইয়ে অনুষ্ঠিত এক
মধ্যবিত্তের অনেকেই আশায় ছিলেন, বাজেট তাঁদের স্বস্তি দেবে। অথচ বাজেটের কারণে বাড়বে ভোগান্তি, অনেক ক্ষেত্রে করতে হবে বাড়তি খরচ। গত কয়েক মাসের উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে সীমিত আয় ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের জীবনে ভোগান্তি বেড়েছে। অনেকে আশায়