জাপানের কাছে বাজেট সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ সোমবার জাপানি রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে সাক্ষাতের সময় অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ দেশটির কাছে বাজেট সহায়তা চান।
সচিবালয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থ উপদেষ্টা বলেন, জাপান
বেশ কয়েক বছর ধরে বিকল্প বাজেট দিয়ে আসছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। সরকারের বাজেটের মতো সমিতির বিকল্প বাজেটের আকারও প্রতিবছর বাড়ে। যদিও এবার বিকল্প বাজেটের আকার প্রায় ১০ লাখ কোটি টাকা কমিয়েছে অর্থনীতি সমিতি। চলতি
মনোযোগ পাচ্ছে না দেশের শিক্ষা খাত। টাকার অঙ্কে বরাদ্দ বাড়লেও বাজেট এবং মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) তুলনায় এই দুই খাতে বরাদ্দ খুব একটা বাড়ছে না। কোভিডের আগের ধারাবাহিকতায় বাজেটে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত অনেকটা
আগামী অর্থবছরের বাজেটে দেশের কৃষি, তামাক, তৈরি পোশাক, নিত্যব্যবহার্য পণ্যের বাজার (এফএমসিজি), ডিজিটাল অর্থনীতির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতের জন্য বাস্তবসম্মত নীতি নিশ্চিত করতে হবে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল মঙ্গলবার ‘জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫: উচ্চ সম্ভাবনাময় খাতের
বাজেটের আকার, বাজেট ঘাটতি ও রাজস্ব সংগ্রহ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে আইএমএফের বৈঠক চলবে ৮ মে পর্যন্ত। আগামী বাজেটের আকার ছোট রাখার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। পাশাপাশি সংস্থাটি বাজেট ঘাটতি
অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট থেকে কোনো আমানতদারী বা বাংলাদেশে অনিবাসী ঋণদাতা কর্তৃক গৃহীত সুদ বা মুনাফাকে কর পরিশোধ হতে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সম্প্রতি এনবিআরের এক প্রজ্ঞাপন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রজ্ঞাপনে বলা
দেশে ধনী ও উচ্চমধ্যবিত্ত মানুষদের ৮৭ শতাংশ কোনো ধরনের আয়কর দেন না, যা খুবই অগ্রহণযোগ্য। এই অবস্থার নিরসন করতে হবে। গতকাল রোববার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত প্রাক্-বাজেট আলোচনায় বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি এসব কথা