আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং সরকারের পক্ষ থেকে চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম বিষয়টি হলো মূল্যস্ফীতি কমানো। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী বাজেটে মূল্যস্ফীতির চাপ কমানোর
আসন্ন ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট আগামী জুন মাসেই দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, নতুন বাজেটে মানুষের ওপর করের বোঝা বাড়ানো হবে না। তবে করের আওতা বাড়িয়ে রাজস্ব বাড়ানোর
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার প্রাক্কলন করা হয়েছে ৮ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) বাজেটের চেয়ে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া আগামীর বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ৫ দশমিক ৫
জাপানের কাছে বাজেট সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ সোমবার জাপানি রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে সাক্ষাতের সময় অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ দেশটির কাছে বাজেট সহায়তা চান।
সচিবালয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থ উপদেষ্টা বলেন, জাপান
বেশ কয়েক বছর ধরে বিকল্প বাজেট দিয়ে আসছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। সরকারের বাজেটের মতো সমিতির বিকল্প বাজেটের আকারও প্রতিবছর বাড়ে। যদিও এবার বিকল্প বাজেটের আকার প্রায় ১০ লাখ কোটি টাকা কমিয়েছে অর্থনীতি সমিতি। চলতি
মনোযোগ পাচ্ছে না দেশের শিক্ষা খাত। টাকার অঙ্কে বরাদ্দ বাড়লেও বাজেট এবং মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) তুলনায় এই দুই খাতে বরাদ্দ খুব একটা বাড়ছে না। কোভিডের আগের ধারাবাহিকতায় বাজেটে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত অনেকটা
আগামী অর্থবছরের বাজেটে দেশের কৃষি, তামাক, তৈরি পোশাক, নিত্যব্যবহার্য পণ্যের বাজার (এফএমসিজি), ডিজিটাল অর্থনীতির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতের জন্য বাস্তবসম্মত নীতি নিশ্চিত করতে হবে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল মঙ্গলবার ‘জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫: উচ্চ সম্ভাবনাময় খাতের