রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১৭টি জেলার সব জুয়েলারি দোকানে ভ্যাট মেশিন বা ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।এজন্য জুয়েলার্স সমিতির কাছে এসব এলাকার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের তালিকা চেয়েছে সংস্থাটি। গতকাল রোববার (১৯
বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংগঠন ফরেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই বা ফিকি) গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনের সঙ্গে পরামর্শ ছাড়া সাম্প্রতিক ভ্যাট ও অন্যান্য কর বৃদ্ধিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি বলেছে, ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক এবং
শতাধিক পণ্যে নতুন করে শুল্ক ও ভ্যাট এবং গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবকে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তা দ্রুত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদ। ব্যবসায়ীরা বলছেন, অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই
মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ। খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশের ওপরে। বাজারে চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা, আলুর চড়া মূল্যে সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই সংকটের মধ্যে আছেন। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও, মানুষের আয় বাড়ছে না। বাজার
দেশে মূল্যস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখন চরম পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমার পরও ১২ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ
সম্প্রতি শতাধিক পণ্যের ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ী মহলই নয়, দেশের অর্থনীতিবিদরাও বিস্মিত। অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলাপ না করে এটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী হয়েছে। দেশের মানি মার্কেটে সংকট, ব্যাংকিং খাতে অস্বস্তি চলছে, এর ওপর ডলারের মূল্য
দেশে চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যেই হোটেল-রেস্তোরাঁ, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ওষুধ, কোমল পানীয়, সিগারেটসহ শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়াল সরকার। এসব পণ্য ও সেবায় ভ্যাট এবং সম্পূরক
জনজীবনের সংকটের মধ্যেও দেশের বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে সিন্ডিকেটের তৎপরতা বন্ধ করা হয়নি। এ অবস্থায় টিসিবির কর্মসূচির ট্রাকসেল বন্ধ, ৪৩ লাখ পরিবারের কার্ড বাতিল এবং গ্যাসসহ অপরিহার্য পণ্যের ওপর ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধি করেছে সরকার। এমন উদ্যোগকে