মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ। খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশের ওপরে। বাজারে চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা, আলুর চড়া মূল্যে সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই সংকটের মধ্যে আছেন। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও, মানুষের আয় বাড়ছে না। বাজার
দেশে মূল্যস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখন চরম পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমার পরও ১২ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ
সম্প্রতি শতাধিক পণ্যের ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ী মহলই নয়, দেশের অর্থনীতিবিদরাও বিস্মিত। অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলাপ না করে এটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী হয়েছে। দেশের মানি মার্কেটে সংকট, ব্যাংকিং খাতে অস্বস্তি চলছে, এর ওপর ডলারের মূল্য
দেশে চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যেই হোটেল-রেস্তোরাঁ, টেলিফোন, ইন্টারনেট, ওষুধ, কোমল পানীয়, সিগারেটসহ শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়াল সরকার। এসব পণ্য ও সেবায় ভ্যাট এবং সম্পূরক
জনজীবনের সংকটের মধ্যেও দেশের বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে সিন্ডিকেটের তৎপরতা বন্ধ করা হয়নি। এ অবস্থায় টিসিবির কর্মসূচির ট্রাকসেল বন্ধ, ৪৩ লাখ পরিবারের কার্ড বাতিল এবং গ্যাসসহ অপরিহার্য পণ্যের ওপর ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধি করেছে সরকার। এমন উদ্যোগকে
ঢাকার বাসিন্দাদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা গণপরিবহন মেট্রোরেলে সব ধরনের যাত্রীসেবায় মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) মওকুফ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ সুবিধা ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বহাল থাকবে। গত বছরও মেট্রোরেলের যাত্রীসেবায় ভ্যাট
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা আরও এক বছরের জন্য বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই অব্যাহতি থাকবে। আজ সোমবার এনবিআর এ–সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে।
বর্তমান ভ্যাট আইন অনুযায়ী, যেকোনো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলেছে, যেসব পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বৃদ্ধি করা হয়েছে এর মধ্যে নিত্যপণ্য না থাকায় মূল্যস্ফীতিতে এর প্রভাব পড়বে না।শনিবার (৪ জানুয়ারি) সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,