সকল ধরণের আন্দোলন পুরোপুরি প্রত্যাহারের পর সোমবার সকালে কাজে যোগ দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ সকাল ৯টা থেকেই এনবিআরের বিভিন্ন শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ নিজ দপ্তরে যান। নিজেদের কাজে মনোনিবেশ করেন। চলছে নিয়মমাফিক কাজ।
এনবিআর
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) চলমান আন্দোলনের পেছনে একটি সুসংগঠিত, সুযোগসন্ধানী কর্মকর্তাদের গোষ্ঠী সক্রিয় ভূমিকা রাখছে—যারা পূর্ববর্তী সরকারে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বারবার পদোন্নতি, বদলি রদ, আর্থিক ও প্রশাসনিক সুবিধা পেয়ে আসছিলেন। সরকারের চলমান কাঠামোগত সংস্কারের মুখে পড়েই
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আওতাধীন দপ্তর-সংস্থায় কর্মরত কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত, অফিস ত্যাগ, বিলম্বে অফিসে উপস্থিত হলে তার বিরুদ্ধে সরকারি বিধি মোতাবেক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজ শুক্রবার রাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে
আগামীকাল রোববারও চলবে শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি। সরকারের সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহী আন্দোলনকারীরা, তবে এর আগে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে।
আজ শনিবার বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি জানিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীনস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারিরা বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত, অফিস ত্যাগ, বিলম্বে অফিসে উপস্থিত হলে তার বিরুদ্ধে সরকারি বিধি মোতাবেক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজ শুক্রবার রাতে এনবিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো
অর্থ উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে কমপ্লিট শাটডাউন এবং মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহারের কথা বললেও এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ বলছে- ঘোষিত আন্দোলন চলবে। আজ শুক্রবার রাতে ঐক্য পরিষদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে
টানা চতুর্থ দিনের মতো কলমবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি করছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্মকর্তা–কর্মচারীরা। দুপুর ১২টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়। তবে দুপুর থেকেই আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। কাউকে
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের মে মাস অর্থাৎ ৯ মাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অভিযান চালিয়ে ৯৯৪ কোটি টাকা রাজস্ব/কর আদায় করেছে।মঙ্গলবার (২৪ জুন) এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল-আমিন শেখ এ তথ্য জানান। তিনি