মোটরসাইকেল খাতের কোনো দাবিই এবারের বাজেটে পূরণ করেনি সরকার, বরং এই বেশ কিছু সুবিধা তুলে নেওয়া হয়েছে, যা খাতটিকে গভীর সংকটে ফেলবে বলে দাবি করছেন উদ্যোক্তারা। আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে কয়েকটি খাতে মূল্য সংযোজন কর
বাজেটের অর্থায়নের চাহিদা পূরণে তামাকপণ্যে কর ও মূল্যবৃদ্ধির তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং তামাকবিরোধীদের দাবি অনুযায়ী বাজেটে তামাক কর ও মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রস্তাব গ্রহণ করা উচিত। তা হলে তামাকপণ্যের ব্যবহার
আগামী অর্থবছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রী ব্যবসা-বাণিজ্যে শুল্ক-করে কিছুটা ছাড় দিলেও ব্যবসায়ীরা কিন্তু আগের চেয়ে বেশি নজরদারিতে থাকবেন। আবার ব্যবসায়ীদেরও বেশি শর্ত মানতে হবে। বিষয়টা অনেকটা এমন, যেন বাজেটের পদে পদে রয়েছে ব্যবসায়ীদের বিপদ। গত সপ্তাহে অর্থমন্ত্রী
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে অবাস্তব আখ্যায়িত করে আন্তর্জাতিক বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) বলেছে, বাজেটের তথ্য-উপাত্ত স্ববিরোধিতায় ভরপুর। একটির সঙ্গে অপরটির মিল নেই। বাস্তবতাকে এড়িয়ে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দ্রুত চলে- শুধু এমন আশাবাদের ওপর ভর করে
সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা। মুরগির দামও বেড়েছে। তবে কমেছে পেঁয়াজ-রসুনের দর। আর অপরিবর্তিত রয়েছে মশুর ডাল, তেল, লবণসহ অন্যান্য পণ্যের দাম। শুক্রবার রাজধানীর কমলাপুর, মতিঝিল, আরামবাগসহ বিভিন্ন
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, এবার যে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে সেটাতে মূলত মানুষকে রক্ষা করাটাকেই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। টাকা কোথা থেকে আসবে সেটা পরে দেখা যাবে। আগে আমরা খরচ করতে চাই। পরে
প্রস্তাবিত ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটের ৬৬ শতাংশ অর্থ রাজস্ব আয় থেকে যোগানোর পরিকল্পনার ব্যাখ্যায় অর্থমন্ত্রী আ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, টাকা কোথা থেকে আসবে সে চিন্তা আমরা করিনি। মানুষকে বাঁচাতে হবে, কমর্সংস্থানের
বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট ও কোভিড নিরোধক ওষুধ আমদানি,উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহারের প্রস্তাব করেছেন। এর পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী স্বাস্থ্যকর্মীদের