৩০ দিনে বিনিয়োগের অর্থ ফেরাতে ব্যর্থ হলে তিনজনকে শতকোটি জরিমানাবাংলাদেশ আইএমএফের ষষ্ঠ কিস্তি পাবে নির্বাচনের পর বিমানবন্দর থেকে দ্রুত পণ্য খালাসের নির্দেশ কাস্টম হাউজেরশত বছরের লেনদেন শেষে বন্ধ হচ্ছে কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ ২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি এক লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা
No icon

নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যতম প্রধান কাজ। বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি ১৫ মাস ধরে ৯ শতাংশের ওপরে। এ জন্য ডলারের দাম কৃত্রিমভাবে আটকে রাখা ও ছয়-নয় সুদহার চালু রাখাকে দায়ী করা হয়।

সুদের হার কম থাকায় একদিকে ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা ঋণ নিয়েছেন, অন্যদিকে এক বছরে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ৯৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। আবার ডলারের দামও এরই মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের যা করণীয় ছিল, তা নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি কতটা করেছে, এ প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, এই সময়ে উন্নত দেশগুলোর পাশাপাশি প্রতিবেশী ভারতও নীতি সুদের হার যতটা বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে, বাংলাদেশ নীতি সুদহার ততটা বাড়ায়নি। ফলে দেশে এখনো মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি রয়ে গেছে। এর চাপ পড়েছে সাধারণ নাগরিকদের ওপর। বিশেষ করে নির্দিষ্ট আয়ের নাগরিকেরা কষ্টের মধ্যে আছেন।