কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দরপতনের শীর্ষে এইচ আর টেক্সটাইলএনবিআর ও কাস্টমসের জটিলতা নিরসনের দাবি তৈরি পোশাক ক্রেতাদেরমার্কিন শুল্ক সুবিধা কাজে লাগাতে কৌশল নেওয়ার পরামর্শ ৪০ ক্রেতারদেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে এখন ৩১৪৩২ দশমিক ০৮ মিলিয়ন ডলার
No icon

পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক : ড. আহসান এইচ মনসুর

নির্বাচনের সঙ্গে ব্যাংক মার্জারের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা আশা করব পরবর্তী সরকার এসে এই প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তবে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক মার্জার করা হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে প্রয়োজনে শাখাগুলো স্থানান্তর করা হবে। যেসব ব্যাংকের শাখা শহরে বেশি সেসব ব্যাংককে গ্রামে পাঠানোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাচার হওয়া সম্পদ উদ্ধারের প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে হবে। আদালতের চূড়ান্ত রায় ছাড়া কোনো সম্পদ উদ্ধার সম্ভব নয়। এ জন্য আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আইনি নথিপত্র তৈরি করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চাই আদালতের মাধ্যমে যাচাই হোক, আমাদের দাবি যথাযথ কিনা। আদালতের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই অর্থ উদ্ধার সম্ভব হবে।

বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির (অল্টারনেটিভ ডিসপুট রেজুলেশন বা এডিআর) প্রসঙ্গ তুলে ধরে ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, আদালতের বাইরে সমঝোতার মাধ্যমে অর্থ ফেরত আনার ব্যবস্থাও রয়েছে। এই পদ্ধতিতেও একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়, যেখানে উভয় পক্ষের আইনজীবীরা আলোচনা করে সমাধান খুঁজবেন।

তিনি জানান, কোন পথে এগোনো হবে... আদালত নাকি এডিআর সেটি নির্ধারণ করবে সরকার। আর সরকারের নির্দেশনা পেলেই বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ উদ্ধারে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবে।