বিবিএসের জরিপ বলছে, গ্রামাঞ্চলের মানুষের চেয়ে শহরাঞ্চলের মানুষের ঋণ অনেক বেশি। শহর এলাকায় প্রতি পরিবার গড়ে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৬ টাকা। ২০১৬ সালে তা ছিল ৫৯ হাজার ৭২৮ টাকা। অর্থাৎ ছয় বছরে
গত অর্থবছরে বিদেশি ঋণের সুদ বাবদ বেশি গুনতে হয়েছে ৪৪ কোটি মার্কিন ডলার, দেশীয় মুদ্রায় চার হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। মূলত ডলারের ঊর্ধ্বমুখীর কারণে টাকার অবমূল্যায়ন এবং ঋণ পরিশোধের চাপ বৃদ্ধির ফলে এটি ঘটেছে।
২০২২ সালে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়প্রাপ্তিতে নেতিবাচক ধারা থাকলেও এ বছরে প্রবৃদ্ধি অর্জনের পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির মতে, দেশের প্রবাসী আয়ে এখন ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। প্রবাসী আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের সপ্তম
বিশ্বের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর সম্মিলিত বিদেশি ঋণের পরিমাণ ২০২২ সালে কমলেও বাংলাদেশের বেড়েছে। গত বছর নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর সম্মিলিত ঋণের পরিমাণ ৩ দশমিক ৪ শতাংশ কমলেও বাংলাদেশের বেড়েছে ৬ দশমিক
মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ব্রিফ জানিয়েছে, বর্তমানে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স ৭ শতাংশ হারে বাড়ছে। ব্যালান্স অভ পেমেন্ট সংকটের কারণে বাংলাদেশের প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি অপরিবর্তিত থাকতে পারে। ২০২৩ সালে দেশের প্রবাসী আয় ২৩ বিলিয়ন ডলারের ঘরে থাকবে।
মূলত টাকার
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ৪০ কোটি ডলার ঋণের ওপর ভর করে দেশের রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে। এই দুই সংস্থার ঋণ পাওয়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৫ দশমিক
বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে দ্বিতীয় কিস্তিতে