ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি আগস্ট মাসে ২৮ শতাংশ কমে গেছে। এ মাসে বাংলাদেশে ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা গত বছরের আগস্টে ছিল ৯৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প
ডলার–সংকটের এই সময়ে দেশের প্রকৃত পণ্য রপ্তানি কমেছে। বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪০ দশমিক ৮১ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৮১ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। গত অর্থবছরের এই রপ্তানি আয় তার আগের বছরের তুলনায় ৫ দশমিক
নিরাপত্তা কারণে তিন দিন বন্ধ থাকার পর বেনাপোল দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগষ্ট) সকালে বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে কড়া নিরাপত্তা মধ্য দিয়ে এই আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হয়। আমদানি-রপ্তানি শুরুর
বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পণ্য রপ্তানি আয়ের পরিসংখ্যানে গরমিল দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮১ কোটি মার্কিন ডলারে, যা প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলারের সমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের গত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছিল ১ হাজার ৭৯১ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের। আর চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে শিল্পের কাঁচামালের এলসি খোলা হয়েছে ১
রপ্তানি খাতের কাঁচামাল আমদানির জন্য বৈদেশিক ব্যাক টু ব্যাক এলসির দায় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার কোটি টাকা বা ১০১ কোটি ডলার। গত সেপ্টেম্বরে বকেয়া ছিল ৭৬ হাজার কোটি ডলার বা ৮৩৬০ কোটি টাকা। তিন মাসে
ডলার–সংকট ও মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে আরাকান আর্মির (এএ) সংঘাতে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কমে গেছে। ফলে কয়েক মাস ধরে এ বন্দর থেকে রাজস্ব আয়ে ধস নেমেছে। তাতে বিপাকে পড়েছেন বন্দর–সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী, আমদানি-রপ্তানিকারকেরা।
রপ্তানি বাণিজ্যে ২০২৩ সালেও বিশ্বে শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে চীন। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ বছর ধরে রপ্তানিতে বিশ্বে প্রথম স্থানে রয়েছে দেশটি। গত বছর চীনের আমদানি-রপ্তানির মোট পরিমাণ ছিল ৫.৯৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর








