আগামী জুলাই মাস থেকে পে অর্ডার বা চালানের মাধ্যমে শুল্ক-কর পরিশোধ করা যাবে না। কাগুজে শুল্ক-কর পরিশোধের ব্যবস্থা আর থাকছে না। মালামাল আমদানি করলে দুই লাখ টাকার বেশি শুল্ক-কর হলেই ই-পেমেন্ট করতে হবে। দেশের সব
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বেসরকারি খাতকে উৎসাহ দিতে করপোরেট কর কমানো হচ্ছে। চলতি অর্থবছর মুজিববর্ষের উপহার হিসাবে পুঁজিবাজারে তালিকাবহির্ভূত কোম্পানির কর ছয় বছর পর কমানো হয়। সেই ধারা আগামী অর্থবছরেও অব্যাহত রাখা হচ্ছে। তবে ঢালাওভাবে সব খাতে
বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রভাবে দেশের ব্যবসাবাণিজ্যে প্রভাব পড়েছে। যার প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আহরণেও। ফলে লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে বাজেট বাস্তবায়নে বড় চাপে পড়তে হচ্ছে। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম আট (জুলাই- ফেব্রুয়ারি)
দেশে মুঠোফোন গ্রাহকের সংখ্যা প্রতি মাসেই বাড়ছে। বাড়ছে অপারেটরের মুনাফা। বাড়তি কর পাচ্ছে সরকারও। কিন্তু সেবার মানে অবনতি হচ্ছে বলে অভিযোগ গ্রাহকদের। তাঁরা বলছেন, মুঠোফোনে কল করতে গেলে অনেক সময়ই কথা শোনা যায় না। কল
বিগত এক দশকে দেশে করদাতার সংখ্যা বেড়েছে ৩৫৭ শতাংশ। একই সময়ে রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বেড়েছে ১২৫ শতাংশ। সোমবার (৩০ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলন কক্ষে জাতীয় আয়কর দিবস উপলক্ষে স্বচ্ছ ও
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেছেন, কোভিড-১৯ এর কারণে চলতি বছরে আয়কর দিবসের র্যালি হবে না। আর আলোচনা সভা হবে জুমে। রোববার (২৯ নভেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলন কক্ষে মাসব্যাপী
করোনা সংক্রমণ এড়াতে এবার জাতীয় আয়কর মেলার আয়োজন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে করদাতাদের সুবিধায় প্রতিটি কর অঞ্চলে মেলার মতো পরিবেশ বজায় রেখে আয়কর রিটার্ন জমাসহ রাজস্বসেবা প্রদানের চেষ্টা করা হয়েছে।
এবার করদাতাদের জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের কার্যক্রম নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ছয়টি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। যাদের মধ্যে রয়েছে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের স্টিয়ারিং কমিটি