প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বেশির ভাগ সূচকে পিছিয়ে আছে। তাই বিশেষ প্রণোদনা ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ আনা সহজসাধ্য হবে না। বন্দর সুবিধা বৃদ্ধি, করপোরেট ট্যাক্স হ্রাস, দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের জন্য সমনীতি প্রণয়ন এবং বিদেশি ঋণ
যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তরে (আরজেএসসি) নিবন্ধিত কোম্পানির সংখ্যা ১ লাখ ৭৬ হাজার, যার মধ্যে কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন–ধারী কোম্পানির সংখ্যা ৭০ থেকে ৭৫ হাজার। এর মধ্যে মাত্র ৩৬ হাজার কোম্পানি প্রতিবছর আয়কর
করের বাইরে থাকা বাসাবাড়ি ও দোকানকে রাজস্বভুক্ত করতে অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। গতকাল মঙ্গলবার অভিযান শুরুর দিনে ২ নম্বর অঞ্চলের আওতাধীন মোহাম্মদপুরের চানমিয়া আবাসিক এলাকায় ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। প্রাথমিকভাবে
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (ইপিজেড) আওতাধীন কোম্পানি উৎপাদিত পণ্য ও সেবার মাধ্যমে অর্জিত আয়ের ওপর প্রযোজ্য আয় করে শর্তসাপেক্ষে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে ভোজ্যতেল, চিনি, আটা, ময়দা, সিমেন্ট, লোহা ও লৌহ জাতীয় পণ্য
অসমন্বয়যোগ্য ৩ শতাংশ অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের দাবি করেছেন সিমেন্ট খাতের উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, অগ্রিম আয়কর অসমন্বয়যোগ্য হওয়ার কারণে কোম্পানিগুলো পুঁজির সংকটে পড়ছে। এতে কারখানা বন্ধ হয়ে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অনলাইন
করোনাকালে নতুন বাজেট বড় ধরনের দুঃসংবাদ নিয়ে এল ব্যক্তিমালিকানাধীন (প্রোপ্রাইটরশিপ) ব্যবসার জন্য। এত দিন কোম্পানির জন্য যে ন্যূনতম আয়কর ছিল, তা এবার আরোপ হচ্ছে ব্যক্তিমালিকানাধীন ব্যবসার ক্ষেত্রেও। দেশের ব্যক্তিমালিকানাধীন যেসব ব্যবসায় বছরে তিন কোটি টাকা
চলমান করোনাভাইরাসে সৃষ্ট অচলাবস্থার প্রভাব পড়েছে রাজস্ব খাতে। ফলে চলতি অর্থবছরে মোট রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে ২০ হাজার ২৯৭ কোটি টাকা কাটছাঁট করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে সংশোধিত আয়ের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫৭
একটা সময় ট্রেড লাইসেন্স-গৃহকর পরিশোধে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হতো নগরবাসীকে। সেই সঙ্গে ছিল নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিও। কিন্তু এখন সময় পাল্টেছে। দুর্নীতি ও ভোগান্তি রোধে অনলাইনে ই-ট্রেড লাইসেন্স ফি ও হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় করছে ঢাকা