দশ পণ্যে রাজস্ব আহরণে ধসআমদানিনির্ভর নিত্যপণ্যের শুল্ককর যৌক্তিক হতে হবেমেট্রোরেলে ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় আইপিডিস্বর্ণালংকারে ভ্যাট কমানোর দাবি বাজুসেরসিগারেটে কর বাড়ানোর আহ্বান এমপিদের
No icon

শুল্ক ফাঁকি দিতে গিয়ে ধরা পড়ল চকলেট ও শিশুখাদ্য

শুল্ক ফাঁকি দিতে সব রকমের চেষ্টাই করেছিল ঢাকার মতিঝিলের টয়েনবি সার্কুলার রোডের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান সামিত ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল। তাদের ঘোষিত আমদানি করা পণ্য ছিল সুইট কর্ন। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি আমদানি করে চকলেট ও শিশুখাদ্য। আবার এই পণ্য সুযোগ বুঝে খালাসের জন্য অপেক্ষা করছিল তারা। সে জন্য খালাসের প্রক্রিয়াও শুরু করেনি। তাদের কৌশল বুঝতে পেরে কাস্টমস কর্মকর্তারা আগেভাগে কনটেইনার খুলে পণ্য জব্দ করেন। আজ বুধবার বন্দর চত্বরে কনটেইনার দুটি খোলা হয়। তাতে দেখা যায়, দুই কনটেইনারের একটিতে চকলেট পাওয়া গেছে ১৩ হাজার ২৫৮ কেজি। সব চকলেট আনা হয়েছে তুরস্ক থেকে। এই কনটেইনারটিতে ৫৬ লাখ টাকা শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আমদানিকারক। অপর কনটেইনারটিতে পাওয়া গেছে শিশুখাদ্য গুঁড়া দুধ। কী পরিমাণ গুঁড়া দুধ আছে, তা জানতে এখনো হিসাব করছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। এই কনটেইনারটিতেও শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আমদানিকারক।

শুল্ক ফাঁকি উদঘাটন করেছেন কাস্টমসের অডিট ইনভেস্টিগেশন ও রিসার্চ শাখার কর্মকর্তারা। এই শাখার দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার নূর এ হাসনা সানজীদা অনসুয়া প্রথম আলোকে বলেন, কম শুল্কের পণ্য আনার ঘোষণা দিয়ে উচ্চ শুল্কের পণ্য আমদানি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। রাজস্ব ফাঁকি দিতেই প্রতিষ্ঠানটি এ কাজ করেছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।