নিয়মিত করদাতাদের যেখানে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা আছে, সেখানে নতুন করদাতারা আগামী ৩০ জুনের মধ্যে যে কোনোদিন চাইলে রিটার্ন দিতে পারবেন। এতে অনেক করদাতা উৎসাহিত হলেও বিপত্তি বেধেছে জরিমানা নিয়ে। জাতীয় রাজস্ব
নতুন অর্থবছর শুরু হয়েছে প্রায় তিন মাস। চলছে আয়কর রিটার্ন দাখিল। করদাতারা রিটার্ন দাখিল করছেন। আগের অর্থবছর অর্থাৎ ২০২১ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত আয়-ব্যয়ের হিসাব করে বার্ষিক রিটার্ন জমা দিচ্ছেন
আয়কর রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে ব্যক্তি পর্যায়ের নতুন করদাতাদের বাড়তি সুযোগ দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রথমবারের মতো যারা আয়কর রিটার্ন জমা দেবেন, তারা জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত সময় পাবেন। তবে পুরাতন করদাতাদের
করদাতার অপ্রদর্শিত বৈদেশিক সম্পদ প্রদর্শনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে চলতি বাজেটে। আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত কোনো করদাতা তার অপ্রদর্শিত বৈদেশিক সম্পদ মাত্র ৭ শতাংশ কর দিয়ে প্রদর্শন করতে পারবেন।সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ২০২২-২৩ অর্থবছরের
আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করায় এবার প্রভাব পড়ছে ক্ষুদ্র ঋণ, ক্রেডিট কার্ডসহ সঞ্চয়পত্রে। এবারের বাজেটে ৩৮ ধরনের সেবা গ্রহণে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতদিন শুধু কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) জমা দিলেই
করদাতাদের অনেকেই বেশ দক্ষতার সঙ্গে রিটার্ন ফরম পূরণ ও কর পরিশোধ করে থাকেন। কিন্তু অনেকেই আছেন, যাদের এ বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা নেই। আয়কর রিটার্নে কী কী তথ্য দিতে হবে, রিটার্নের সঙ্গে কোন কোন নথিপত্র জমা
মাত্র ১০ দিনে সাড়ে চার হাজারের বেশি করদাতা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন। আর রিটার্ন প্রস্তুত করেছেন পাঁচ হাজারের বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সর্বশেষ হালনাগাদ চিত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত বছরের অক্টোবর মাসে
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী যাদের ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বা টিআইএন রয়েছে তাদের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক।
সেটি না করলে জরিমানা করার বিধান রয়েছে।
তবে, রিটার্ন দাখিল করলেই যে আয়কর দিতে হবে তা নয়। কারো আয় যদি