প্রস্তাবিত বাজেটে প্রথমবারের মতো সব রপ্তানিকারকদের করপোরেট ট্যাক্স কমিয়ে তৈরী পোশাক খাতের মতো সুবিধা দিয়েছে সরকার। তবে রপ্তানির উৎসে কর দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ায় সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি হবে বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীরা। দ্যবিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের বাজেটোত্তর
প্রস্তাবিত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা না বাড়িয়ে আগের মতোই তিন লাখ টাকা পর্যন্ত রাখা হয়েছে। এই প্রস্তাব পুনর্বিবেচনা করে করমুক্ত আয়ের সীমা চার লাখ টাকা করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ
যারা কর দিচ্ছে তাদের ওপর আরও বেশি করের বোঝা চাপানো হচ্ছে। লোকসান হওয়া সত্ত্বেও ব্যবসায় টার্নওভার কর ব্যবসায়ীদের জন্য বোঝা। বাজেটে প্রস্তাবসহ আরও কিছু বিষয়ে সংশোধন চায় বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই)।শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে নিজস্ব
করযোগ্য আয় থাকুক না থাকুক, ব্যাংক কারো ১০ লাখ টাকা থাকলেই তার রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক।কিংবা কখনো ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছেন কিন্ত এখন আর ব্যবসা বাণিজ্যে নেই, তাকেও রিটার্ন জমা দিতে হবে।
রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতার অধীনে যারা:
৫
শেয়ার বাজার, সঞ্চয়পত্র এবং বিনিয়োগের অন্যান্য মাধ্যমে বিনিয়োগের কর রেয়াতের (ট্যাক্স রিবেট) প্রস্তাবে কম আয়ের করদাতাদের রেয়াত কমতে যাচ্ছে, এর ফলে তাদের বাড়তি কর দিতে হবে। অন্যদিকে, আরও বেশি কর সুবিধা পাবে বেশি আয়ের করদাতারা।অন্যকথায়,
প্রস্তাবিত বাজেটে করছাড় দিলেও তাতে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। যেমন করপোরেট কর, এক ব্যক্তির কোম্পানির কর এবং সব রপ্তানিমুখী শিল্পে একই হারে করারোপের মাধ্যমে ছাড় দেওয়া হয়েছে। তবে জুড়ে দেওয়া হয়েছে কঠিন শর্ত। এ কারণে প্রকৃতপক্ষেই
বর্তমান পরিস্থিতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতির বাস্তবতায় যেখানে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর দরকার ছিল, সেখানে বেতন, পেনশন, ভাতা বাদ দিলে দেখা যায় সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ কমেছে। এটি সরকারের ঘোষিত নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ সরকারের অষ্টম
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার কমছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ঘোষিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজারের প্রাপ্তি এটুকুই। কোম্পানির করপোরেট করহার কমানোর সুবিধা ছাড়া শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা আর কিছুই পাননি এবারের বাজেটে। এবারের বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণি ও