চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে ভারতীয় পণ্যের ট্রানজিট সুবিধা দিতে মোট ১৬টি রুট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি স্থায়ী আদেশ মঙ্গলবার জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।এনবিআরের আদেশে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারতের
শেয়ারবাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়াতে ঋণ হিসেবে ব্যবহার হবে বিনিয়োগকারীদের অদাবিকৃত বা অবণ্টিত (আনক্লেইমড) লভ্যাংশের অর্থ। বিনিয়োগকারীদের অদাবিকৃত লভ্যাংশের অর্থে গঠিত পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল (সিএমএসএফ) থেকে তারল্য বাড়াতে এ ঋণসহায়তা দেওয়া হবে। সম্প্রতি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা
অর্থনীতির নানা সংকটে রাজস্ব আহরণে গতি কমেছে। এরই মধ্যে দেশের অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা চলতি অর্থবছরে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা করেছেন। পাশাপাশি নতুন করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তপূরণ নিয়ে বিপাকে পড়েছে
কর ফাঁকি ও কর এড়ানোর ফলে এক বছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৫৫ হাজার ৮০০ কোটি থেকে ২ লাখ ৯২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ক্ষতি হয় বলে এক গবেষণায় পাওয়া গেছে। এই ক্ষতির
সেবার ভিন্ন ভিন্ন নাম দেখিয়ে ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চিঠির অস্পষ্টতার সুযোগ নিয়ে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনে দুই রকম হারে কর দিচ্ছে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থা। এর ফলে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে দেশ।সম্প্রতি এ কর হার স্পষ্ট
রাজস্ব আদায় বাড়ানো না গেলে ঋণ (দেশি ও বিদেশি) পরিশোধে মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়বে বাংলাদেশ। কেননা এখনো বার্ষিক রাজস্ব আয়ের একটি বড় অংশ চলে যাচ্ছে বার্ষিক ঋণের সুদের পেছনে। এটি (সুদের পরিমাণ) যদি বৃদ্ধি পায় এবং
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধির গতি খানিকটা কমে গেছে। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে অর্থাৎ প্রথম আট মাসে ১ লাখ ৯৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করেছে এনবিআর। গত অর্থবছরের একই সময়ের
রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতিষ্ঠানটির আয়কর, ভ্যাট এবং শুল্ক, তিন বিভাগেই ঘাটতি চলমান রয়েছে। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) ৮ মাসে রাজস্ব ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ হাজার ৯৭৮ কোটি টাকা।