দেশে উৎপাদিত প্রসাধনীতে করের বোঝা, আমদানিতে ছাড়ভোজ্যতেল আমদানিতে কমলো ভ্যাটখেজুর আমদানিতে শুল্ক ও অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের সুপারিশঅনলাইনে ভ্যাট রিটার্ন দাখিল ও নিবন্ধন করবেন যেভাবেনবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেওয়া হচ্ছে ১০ বছরের কর অব্যাহতি
No icon

শেয়ারবাজারের কোম্পানির শ্রেণীকরণ কেন ?

দেশের শেয়ারবাজারে বর্তমানে অনেকগুলো বিষয়ের মধ্যে একটি বিষয় ঘুরেফিরে বিনিয়োগকারীদের আলোচনায় আসছে। সেটি হলো তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শ্রেণীকরণ বা শ্রেণি মান।বর্তমানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও বন্ডের জন্য পাঁচটি শ্রেণি রয়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘এ’, ‘বি’, ‘জি’, ‘এন’ ও ‘জেড’। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৯৭টি প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে বিদ্যমান এসব শ্রেণি মান বা শ্রেণিতে বিভক্ত।

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৫৭। এর মধ্যে সরকারি ট্রেজারি বন্ড ২৩৬টি, করপোরেট বন্ড ১৬টি ও ডিবেঞ্চার বা ঋণ উপকরণ ৮টি। সব মিলিয়ে বাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন ধরনের বন্ড ও ডিবেঞ্চারের সংখ্যা ২৬০। এসব বন্ড ও ডিবেঞ্চারকে শেয়ারবাজারে কোনো শ্রেণি মানে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। এই ২৬০টি বন্ড ও ডিবেঞ্চার বাদ দিয়ে বাকি ৩৯৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডকে বিদ্যমান পাঁচটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।