দেশের বিভিন্ন বন্দরে (পণ্য আমদানিতে) ভ্যাট হার ভিন্ন হওয়ায় আমদানিকারকদের পণ্যের দাম নির্ধারণ করতে গিয়ে প্রতিযোগিতায় পড়তে হচ্ছে। এছাড়া স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় পণ্য আমদানি করতে উচ্চহারে ভ্যাট দিতে হচ্ছে। এ অবস্থায় ব্যবসায়ীরা পণ্য হাতে পৌঁছে দেওয়ার
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে বড় ধরনের আঘাত আসছে আমদানি ও রপ্তানি খাতে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিরাজ করছে ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি। পরিস্থিতি সামলে নিতে ভোজ্যতেলসহ কয়েকটি পণ্যের আমদানি শুল্ক হ্রাস করা হয়।এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে
ভোজ্যতেলের ভ্যাট হার মওকুফ সুবিধার সময় আরও তিনমাস বাড়ানো হয়েছে। আমদানি, উৎপাদন এবং ব্যবসায়ী পর্যায়ে দেওয়া হচ্ছে এই সুবিধা।বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।এতে জানানো হয়, পরিশোধিত-অপরিশোধিত সয়াবিন ও
গত সেপ্টেম্বর মাসে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) চালানের মাধ্যমে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট আদায় হয়েছে ২৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। দেশের পাঁচটি কমিশনারেটে (ঢাকা উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম ও চট্টগ্রাম) স্থাপিত ইএফডি ও
ভোজ্যতেলের ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা আরও তিন মাস বাড়তে পারে। দেশে ডলারের দাম বৃদ্ধি ও বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নতুন করে ভাবছে।আগামী ৩১ ডিসেম্বর
মওকুফ সুবিধা উঠে যাওয়ায় আবারও আগের জায়গায় ফিরে গেলো ভোজ্যতেলের ভ্যাট হার। সাড়ে ছয় মাস ধরে ভোজ্যতেল উৎপাদন ও ব্যবসায় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট মওকুফ ছিল। আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ৫
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেলের দাম কমা সত্ত্বেও বাংলাদেশের ভোক্তারা এর সুবিধা পাচ্ছেন না। কারণ, আমদানি ব্যয় পরিশোধ করতে হয় যে মার্কিন ডলারে, সেটির দাম বেড়ে গেছে।বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন সম্প্রতি বাণিজ্য
এক বছরে আরও প্রায় ৮০ হাজার প্রতিষ্ঠান মূল্য সংযোজন করের (মূসক বা ভ্যাট) আওতায় এসেছে। সর্বশেষ ২০২১ ২২ অর্থবছরে দেশে ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭১ হাজার। এর আগের ২০২০-২১ অর্থবছরে এই সংখ্যা