শতাধিক পণ্যে শুল্ক কর (ভ্যাট ট্যাক্স) বাড়ানো হলেও দেশের মানুষের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছে সরকার। বরং বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর জন্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে
মূল্যস্ফীতির চাপে দিশাহারা মানুষ। খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশের ওপরে। বাজারে চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা, আলুর চড়া মূল্যে সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই সংকটের মধ্যে আছেন। জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও, মানুষের আয় বাড়ছে না। বাজার
বহুজাতিক সিগারেট কোম্পানির ওপর শুল্ক ও মূসক (ভ্যাট) কম বাড়িয়ে একচেটিয়াভাবে নিম্নস্তরের দেশীয় কোম্পানির ওপর করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ন্যাশনাল সিগারেট ম্যানুফ্যাকচারার অ্যাসোসিয়েশন (এনসিএমএ)।সংগঠনটি বলছে, বিদেশি কোম্পানির উৎপাদিত সিগারেটে নামমাত্র ২
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে হওয়া জাতীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদানের বিপরীতে আয়কর রেয়াত সুবিধার বিধান বাতিল করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে সম্প্রতি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর গত ৯ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) প্রজ্ঞাপন
বেভারেজ পণ্যে সম্প্রতি নতুন করে বাড়তি কর আরোপে এ খাতে হতাশা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ বেভারেজ ম্যানুফ্যাকচারার্সের ব্যানারে গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে দেশীয় এবং বহুজাতিক বেভারেজ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এক আলোচনায় সকল ফ্লেভার ড্রিংকস ও ইলেকট্রোলাইট
শুল্ক-কর বাড়ানোর প্রভাব পড়েছে পণ্য ও সেবায়। ইতোমধ্যে কিছু পণ্যের দর বেড়ে গেছে। সেবার ক্ষেত্রেও একই দশা। রেস্তোরাঁ মালিকরা বাড়তি ভ্যাট নিচ্ছেন। দর বেড়েছে সিগারেটের। পোশাকের নতুন দরও কার্যকর করছেন খাত-সংশ্লিষ্টরা। মোবাইল কল ও ইন্টারনেটের
দেশে মূল্যস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখন চরম পর্যায়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমার পরও ১২ দশমিক ৯২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ
সম্প্রতি শতাধিক পণ্যের ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে ব্যবসায়ী মহলই নয়, দেশের অর্থনীতিবিদরাও বিস্মিত। অংশীজনদের সঙ্গে কোনো আলাপ না করে এটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী হয়েছে। দেশের মানি মার্কেটে সংকট, ব্যাংকিং খাতে অস্বস্তি চলছে, এর ওপর ডলারের মূল্য