দেশে প্রচলিত ব্যাংকিং ধারার পর আশির দশকে যাত্রা শুরু করে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকিং। ধর্মীয় বিশ্বাসে নির্ভরশীল এই ব্যাংকিং পদ্ধতি দিন দিন প্রসার হচ্ছে। বাংলাদেশের মোট ব্যাংকিং খাতের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ অবদান শরিয়াহ ব্যাংকের। তবে ব্যাংকিংয়ের
নতুন কাঠামো অনুযায়ী মজুরি সমন্বয় নিয়ে পোশাকশ্রমিকদের অসন্তোষ চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) পর এখন ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলেও (ডিইপিজেড) ছড়িয়ে পড়েছে। শ্রমিক আন্দোলনের কারণে ডিইপিজেডের পাঁচটি কারখানা গতকাল রোববার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর যখন টানা তৃতীয়বার দায়িত্ব নেয় আওয়ামী লীগ, তখনো উচ্চ প্রবৃদ্ধি ছিল। কিন্তু ব্যাংক খাতের অবস্থা হয়ে পড়ে আরও নাজুক—আর্থিক কেলেঙ্কারিও বেড়ে যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা ঘটে,
ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ডলার কিনে বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তথা মজুত বাড়ালেও সদ্যবিদায়ী ২০২৩ সালের শেষে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত পূরণ করতে পারেনি। নতুন বছরে এসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে আমদানি
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তারা বলছে, এই অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে তাদের আনুমানিক হিসাব, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১২৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও কমে ২৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আর বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, রিজার্ভ
অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষায় চলতি বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়নের নিচে নামতে দেওয়া হবে না। এটি সম্ভব। এছাড়া রাজস্ব বাড়াতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতির প্রাণ হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, সেদিক থেকে
অর্থনীতির প্রাণ হচ্ছে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ, সেদিক থেকে বাংলাদেশ অনেক দেশের চেয়ে ভালো অবস্থায় আছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেছেন, ‘নিট বা গ্রস—উভয় হিসাবেই বাংলাদেশ ভালো অবস্থায় আছে।