লকডাউনে গোটা দেশের মানুষ ঘরবন্দি। লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে অর্থনীতি। বছরের শুরুতে যে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তাও এখন অনিশ্চিত। ধারণা করা হচ্ছে শেষ পর্যন্ত তা ৬ শতাংশ অর্জন হতে পারে। আর এসব প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেই
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে থমকে গেছে সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, পুরো বিশ্ব পড়েছে আর্থিক মন্দায়। এর প্রভাব ইতোমধ্যে পড়েছে দেশের অর্থনীতিতেও। করোনার সংক্রমণরোধে সারাদেশ রয়েছে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটিতে। ফলে সরকারি-বেসরকারি সব ধরনের অফিস-আদালত বন্ধ। এ অবস্থার মধ্যেই
করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সারা দেশে চলছে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি। ফলে সরকারি-বেসরকারি সব ধরনের অফিস-আদালত বন্ধ। দেশের অনেক জেলায় উপজেলায় লকডাউন (অবরুদ্ধ) ঘোষণা করা হয়েছে। এ অবস্থার মধ্যেই চলতি বাজেটের মেয়াদ শেষ হয়ে আসছে। তারপরও যথাসময়েই
করোনাভাইরাসের প্রকোপের ফলে দেশে যে ধরনের দুর্যোগ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তাতে বর্তমানে জাতীয় বাটেজ তৈরি করার মতো পরিস্থিতি নেই বলে মন্তব্য করেছেন এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মর আহ্বায়ক এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) ফেলো ড.
করোনার বিপর্যয়ে অর্থনীতিকে চাঙা রাখতে চলতি অর্থবছরেই জরুরি ভিত্তিতে ২৫ কোটি ডলার চেয়েছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)। বর্তমান বাজার দরে টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা। গত বছরের প্রতিশ্রুত ৭৫ কোটি ডলারের
মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাব থেকে অর্থনীতি রক্ষায় আগামী বাজেটে কর্পোরেট কর এক বছরের জন্য মওকুফ ও স্বাস্থ্য খাতে বিশেষ কর সুবিধার দেয়ার সুপারিশ করেছে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)। একই সঙ্গে উৎপাদন ও অভ্যন্তরীণ
করোনাভাইরাসের আগ্রাসনে চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের বাজেটের আকার কতটা কমাতে হবে, তা নিয়ে দ্বিধা দেখা দিয়েছে। যদিও সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্বৃত্ত অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হওয়ায় বাজেট বড় ধরনের কাটছাঁট করতে হচ্ছেনা। তবু রাজস্ব আদায়
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ব্যবস্থাপনা পেপারলেস করতে পারলে একদিন রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি থাকবে না বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। রোববার রাতে কাস্টমস দিবসে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় এনবিআর আয়োজিত সেমিনার ও