ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে দেশের আর্থিকখাতকে ঠেলে সাজানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর ধারাবাহিকতায় বড় ধরনের রদবদল করা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকে। গত তিন বছরের বেশি সময় একই বিভাগে দায়িত্বে থাকা ব্যাংকটির ২২ জন
বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ আবারও পুনর্গঠন করে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। চেয়ারম্যান হচ্ছেন ব্যাংকটির অন্যতম উদ্যোক্তা পরিচালক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাকে জোর করে
সোমবার (১৯ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি মাসের প্রথম ৩ দিন পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। আর শুধু ৪ থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এসেছে ৩৮ কোটি ৭১
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন চেয়ারম্যান হচ্ছেন সাবেক ব্যাংকার খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। রোববার অথবা সোমবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শেখ হাসিনা সরকারের দাপট দেখিয়ে দেশের ব্যাংক খাত দখলে রেখেছিলো কয়েকটি বড় গ্রুপ। রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের পর এ খাতের সঠিক আর্থিক চিত্র বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। চট্রগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ীক গ্রুপ এস আলমের নিয়ন্ত্রণে থাকা সাতটি ব্যাংকসহ মোট
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে নেওয়া বেক্সিমকোর ঋণের ৭২ শতাংশই খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। জুন শেষে জনতা ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের নেওয়া মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ।
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার।রোববার (১১ আগস্ট) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব আফসানা বিলকিসের সই করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিসংখ্যানে রপ্তানির পরিমাণ বেশি দেখানোর ফলে চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত বাণিজ্য ঘাটতি কম ছিল। তবে গত এপ্রিল থেকে রপ্তানির প্রকৃত তথ্য ধরে বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্যের (বিওপি) তথ্য প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।