বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকগুলোকে আগামী ১ জুলাই থেকে অনলাইন সিস্টেমে জাতীয় সঞ্চয়পত্র বিক্রি করতে হবে। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে জুলাই থেকে দেশজুড়ে জাতীয় সঞ্চয়স্কিম
বিভিন্ন আলোচনার পর সুদহার না কমিয়ে সঞ্চয়পত্র কেনায় কড়াকড়ি আরোপ করেছে সরকার। এক লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে বাধ্যতামূলকভাবে কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন দিতে হচ্ছে। আর সঞ্চয়পত্রের যাবতীয় লেনদেন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে করতে হচ্ছে
কালো টাকা এবং অতিরিক্ত বিনিয়োগ বন্ধ করতে সঞ্চয়পত্র বিক্রির কার্যক্রম পরীক্ষামূলকভাবে অটোমেশন (অনলাইন) পদ্ধতিতে শুরু করেছে জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদফতর। আগামী ৩০ জুনের মধ্যেই দেশব্যাপী এটি শুরু করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর
কর্পোরেট কর কমালে বিনিয়োগ বাড়বে বলে মনে করে দেশের পেশাদার হিসাববিদদের নিয়ন্ত্রক সংগঠন ইন্সটিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট বাংলাদেশ (আইসিএবি)। তাই আগামী বাজেটে সব খাতে কর্পোরেট করহার ২ শতাংশ করে কমানো, কর হিসাব ও রিটার্ন ফরম
স্বর্ণ আমদানির জন্য আগ্রহীদের লাইসেন্স দিতে আবেদনপত্র নেয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ জন্য বেশ কিছু শর্ত দেয়া হযেছে। আবেদনকারী নিবন্ধিত লিমিটেড কোম্পানি হলে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ন্যূনতম এক কোটি টাকা থাকতে হবে। আমদানিকৃত স্বর্ণের
আসন্ন বাজেটে ব্যাংক খাতে আরও কর সুবিধা দেয়ার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। নিরাপত্তা সঞ্চিতি বা প্রভিশনকে ব্যয় দেখিয়ে তা থেকে কর অব্যাহতি দেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। বিষয়টি বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ঋণের
ভাল করপোরেট গভর্ন্যান্স অনুশীলন করা সময়ের চাহিদা। কোম্পানির সুশাসন নিশ্চিত করা টেকসই উন্নয়ন সমর্থন করার মূল উপাদান বলে উল্লেখ করেছেন আইসিএসবি সভাপতি মোহাম্মদ সানাউল্লাহ। শনিবার রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে ইনিস্টিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি)
সঞ্চয়পত্রের সুদ কমানোর চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। সরকার এই সুদহার সমন্বয়ের লক্ষ্যে একটি কমিটিও গঠন করেছে । ওই কমিটি সঞ্চয়পত্রের সুদহারে কী ধরনের সমন্বয় করা যায় কিংবা এ খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অনিয়ম রয়েছে