ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশনঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দরপতনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশনঅর্থ পাচার মামলার ভয়ে দেশে ফিরল ১১০০ কোটি টাকাঅর্থ পাচার মামলার ভয়ে দেশে ফিরল ১১০০ কোটি টাকাঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দরবৃদ্ধির শীর্ষে রূপালী লাইফ
No icon

নতুন করের বোঝা না চাপানোর অনুরোধ ডিএসই’র

বর্তমানে দেশের শেয়ারবাজার ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এ পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারে নতুন করে করের বোঝা না চাপানোর অনুরোধ জানিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। তাই আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) বাজেটে ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স আরোপ না করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।মঙ্গলবার (২৮ মে) ঢাকা ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে এ দাবি জানায় ডিএসই। সংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর পক্ষে বক্তব্য তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও, শরীফ আনোয়ার হোসেন, ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাত্বিক আহমেদ শাহ, জিএম মো. সামিউল ইসলাম ও মোহাম্মদ আসাদুর রহমান প্রমুখ।ডিএসইর চেয়ারম্যান হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেন, বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। করোনাকালীন একটা প্রেক্ষাপট তৈরি হয়। পরবর্তী সময়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। সার্বিকভাবে বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক মন্দা তার প্রভাব শেয়ারবাজারে পড়ে। ওই প্রেক্ষাপটে আমরা হয়তো পুঁজিবাজারকে ওইভাবে ঘুরে দাঁড় করাতে পারিনি বা ঘুরে দাঁড়ায়নি।

তিনি বলেন, বর্তমানে দেশের শেয়ারবাজার ক্রান্তিকালে রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে ইনসেটিভ না দিয়ে নতুন করের বোঝা চাপিয়ে বাজারের ওপর একটি নেগেটিভ মনোভাব সৃষ্টির প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। বাজার যখন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে, সে সময় সরকার বা এনবিআর আমাদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারে।ডিএসই চেয়ারম্যান আরও বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের মাধ্যমে পরিচালিত সিকিউরিটিজ লেনদেনের মূল্য পরিশোধকালে ০.০৫ শতাংশ হারে কর সংগ্রহ করে। এ করের হার আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। আন্তর্জাতিক সর্বোত্তম অনুশীলনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ কর কর্তনের হার হ্রাস করা প্রয়োজন। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি এবং করোনা মহামারির প্রভাব বিবেচনা করে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে এ ধরনের করের হার ০.০৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ০.০১৫ শতাংশ করা যেতে পারে।