করজাল বাড়াতে প্রত্যেক নাগরিকের জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। শুক্রবার (২৮ মে) কেমন বাজেট চাই শীর্ষক এক ওয়েবিনারে তিনি এ কথা বলেন।
করোনার একের পর ধাক্কা। এর মাঝেও মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ। কিন্তু এর জন্য যে সবার আগে দরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ। সেটা কি আদৌ হবে? কাগজে-কলমে নানা সুযোগ-সুবিধার কথা বলা হলেও বাস্তবে তো তা
করোনা মহামারিকালে জনগণের জীপনযাপন যাতে সহজ হয়, সে জন্য একটি কর-বান্ধব বাজেট প্রণয়ন করছে সরকার। এ লক্ষ্যে নতুন কোনো করহার না বাড়িয়ে আওতা বাড়ানোকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে। নতুন বাজেটে অতিরিক্ত ১০
রাজস্ব আয় বাড়াতে সম্পদশালীদের সারচার্জের স্ল্যাব পুনর্গঠন করা হচ্ছে আগামী অর্থবছরের বাজেটে। সেই সঙ্গে টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনীতিতে নারী উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি নারী উদ্যোক্তাদের বার্ষিক লেনদেনে ব্যাপক কর ছাড় দেয়া হবে।একইসঙ্গে কর্মসংস্থান
করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) ও করযোগ্য আয় রয়েছে, অথচ রিটার্ন জমা দেন না- এমন ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে অফিসকে স্বপ্রণোদিতভাবে তাদের আয়কর নথি চালুর নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মূলত করজাল ও রিটার্ন জমার
এখন শুধু টিআইএন (করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর) সনদ থাকলেই গাড়ি রেজিস্ট্রেশন-নবায়ন ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ-নবায়ন, ঠিকাদারি কাজে অংশ নেওয়া যায়। আগামীতে রিটার্ন জমার স্লিপ (প্রাপ্তি স্বীকারপত্র) ছাড়া এসব সরকারি সেবা পাওয়া বা টেন্ডারে অংশ নেওয়া যাবে না।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডেকে গুগল ও আমাজনের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো(এনবিআর)কে বাংলাদেশে কর পরিশোধের ভালো ব্যবস্থা তৈরি করে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সঙ্গে গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত প্রাক্-বাজেট আলোচনায় সংস্থাটি আরও বলেছে, যুগ এখন ডিজিটাল অর্থনীতির। বিদেশি কোম্পানিগুলো যাতে
জাল টিআইএন-এ পৌনে পাঁচ লাখেরও বেশি গাড়ি রেজিস্ট্রেশন (নিবন্ধন) করা হয়েছে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি- বিআরটিএ) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (ন্যাশনাল বোর্ড অব রেভিনিউ- এনবিআর)-এর সমন্বয়হীনতাকে পুঁজি করে একটি সংঘবদ্ধ চক্র