নোভেল করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) প্রাদুর্ভাবে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বজায় রাখার নিমিত্তে ভ্যাট আইন ২০১২ ও আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এ সংযোজনকৃত নতুন ধারা বাতিল চায় মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), দ্য ঢাকা চেম্বার অব কমার্স
মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাজেট প্রস্তাবনায় নতুন ভ্যাট আইনে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছেন। এতে কতিপয় অংশে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিলেও প্রস্তাবনার সার্বিক মূল্যায়ন অত্যন্ত ইতিবাচক। গত বছর নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন নিয়ে
করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতে সরকারের অস্বাভাবিক ব্যয় বেড়েছে। সামনের দিনগুলোয়ও এ বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। এমন পরিস্থিতি সামলে নিতে আগামী ৩ অর্থবছরে (২০২০-২৩) শুধু ভ্যাট থেকে ৬ লাখ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে
অনলাইন স্ট্রিমিং সাইটগুলোর বিলের বিপরীতে এখন থেকে ১৫ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) দিতে হবে। এ ভ্যাট আগে থেকেই ছিল। তবে তা আদায় হতো না। এবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিতে
দেশীয় মোবাইল ফোন উৎপাদনকে আরও উৎসাহিত করতে প্রযোজ্য ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা বহালের পাশাপাশি শর্ত সাপেক্ষে আমদানিকরা কাঁচামালের শুল্ক ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মঙ্গলবার (১৬ জুন) এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম সই
প্রস্তাবিত বাজেটে ভ্যাট আপিলের খরচ বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। আগামী ১ জুলাই থেকে এ বিধান কার্যকর হবে। অযৌক্তিক ভ্যাট মামলা দায়েরের প্রবণতা হ্রাসে এ উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, এ
আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) খাতে বেশকিছু পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এর মধ্যে ভ্যাট অব্যাহতির সীমা বাড়ানো হচ্ছে। এতে স্বস্তি পাবেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। একইসঙ্গে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি করতে বিস্তার করা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারির মতো আপৎকালে নির্ধারিত সময়ের পরেও সুদ ও জরিমানা ছাড়াই ভ্যাট রিটার্ন দাখিল করা যাবে। মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইনে এমন সুযোগ রেখে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল