নতুন মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) আইনের আওতায় প্যাকেজ ভ্যাটের নামে না থাকলেও এরকম সুবিধা রাখা হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআরের প্রাক-বাজেট আলোচনা সভায় তিনি
বাজেটের পর ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া কোনো ব্যবসা পরিচালনা করা যাবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। তিনি বলেন, নিবন্ধনের পর খাতভিত্তিক ভ্যাটের হার নির্ধারণ করা হবে। যারা রেয়াত পাবেন, তাদের
নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের আগে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবার মূল্য নিয়ন্ত্রণে আলাদা করহার নির্ধারণে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। নতুন আইনে সংকুচিত ভিত্তি ও ট্যারিফ মূল্যের কোনো বিধান না থাকায় নিত্যপণ্য ও সেবার মূল্যবৃদ্ধির শঙ্কায় এ
নতুন ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন কর আইন বাস্তবায়ন নিয়ে নানামুখী চ্যালেঞ্জে রয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ভ্যাটের সর্বোচ্চ হার ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীর আগ্রহ উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এনবিআরের। কেননা
আগামী ১ জুলাই থেকেই নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করবে সরকার। এতে একাধিক স্তর থাকবে। এ ক্ষেত্রে সিঙ্গেল রেটের পরিবর্তে সহনীয় মাল্টিপল রেট থাকবে। এ ছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্ষেত্রে কোনো ভ্যাট দিতে হবে না। গতকাল রবিবার
গত পাঁচ অর্থবছর থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বৃহৎ করদাতা ইউনিটের আওতাধীন দেড় শতাধিক নামিদামি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান মোট আদায়কৃত ভ্যাটের (ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স) বা মূসকের (মূল্য সংযোজন কর) প্রায় ৬০ শতাংশ পরিশোধ করে আসছে। এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
নতুন ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন কর আইন বাস্তবায়ন নিয়ে নানামুখী চ্যালেঞ্জে রয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ভ্যাটের সর্বোচ্চ হার ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীর আগ্রহ উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এনবিআরের। কেননা
২০১৯ সালের জুলাই থেকে নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর হচ্ছে। এ ভ্যাট হারের বিষয়ে এনবিআর ও ব্যবসায়ীরা ঐকমত্যে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। সোমবার রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স