গত ডিসেম্বর শেষে বেসিক ব্যাংকের ঋণ দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা, যার মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৮ হাজার ২০৪ কোটি টাকা। ফলে ব্যাংকটির এখন ৬৪ শতাংশ ঋণই খেলাপি। নিরাপত্তা সঞ্চিতি, মূলধন ঘাটতিসহ কোনো
বেসিক ব্যাংক ছোট আকারের ব্যাংক হলেও বছরে কমবেশি ৫০ কোটি টাকার মুনাফা করে আসছিল। আবদুল হাই চেয়ারম্যান হওয়ার পর নামে-বেনামে ঋণ দেওয়া শুরু হলে ২০১১ সালে হঠাৎ ব্যাংকের মুনাফা বেড়ে হয় ৯৭ কোটি টাকা। এর
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের তৃতীয় কিস্তি ছাড়ের আগে শর্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি দেখতে ঢাকায় এসেছে সংস্থাটির ১০ সদস্যের একটি মিশন। মিশনটি গত ডিসেম্বর নাগাদ দেওয়া বিভিন্ন শর্ত বাস্তবায়ন ও সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আজ
মেয়াদি ঋণখেলাপি করার ক্ষেত্রে শিথিলতা দুই ধাপে তুলে নিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমানে একটি মেয়াদি ঋণের কিস্তি পরিশোধের নির্ধারিত তারিখ শেষ হওয়ার ছয় মাস পর থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ হিসাব করা হয়। তবে আগামী সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৪
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংকের বাইরে আপাতত অন্যকোনো ব্যাংক একীভূতকরণ করা হবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে ডলার ধার করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো হচ্ছে। বৈদেশিক দেনা পরিশোধ এবং নির্ধারিত সময়ের পর ব্যাংকের ধার করা ডলার ফেরত দেওয়ার ফলে রিজার্ভ আবার কমে যাচ্ছে। এ নিয়ে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার