আয়কর রিটার্ন জমার সময়সীমা বাড়ানোর আবেদন করেছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের উদ্দেশে লিখিত এক চিঠিতে তারা বলেছে, রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর
স্বল্প আয়ের লোকজন তো বটেই, সবাই পথ খোঁজেন কীভাবে আইনের মধ্যে থেকেই আয়কর কম দেওয়া যায়। চাকরিজীবী করদাতাদের প্রতিষ্ঠান উৎসে আয়কর কেটে রাখে। এ ক্ষেত্রে সঠিক খাতে বিনিয়োগ করলে তাঁদের অন্য কোনো আয় না
১. কোন স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার আয় যদি বছরে ৩,৫০,০০০ টাকার বেশি হয়; ২. মহিলা এবং ৬৫ বছর বা তদুর্ধ্ব বয়সের করদাতার আয় যদি বছরে ৪০,০০,০০০ টাকার বেশী হয়; ৩. তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা এবং প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক করদাতার আয়
কারা রিটার্ন দাখিল করবেন তা দুই ভাগে চিহ্নিত করা যায়, যথা:- ক. যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে, এবং খ. যাদেরকে আবশ্যিকভাবে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
আয়কর কর্তৃপক্ষের নিকট একজন করদাতার বার্ষিক আয়, ব্যয় এবং সম্পদের তথ্যাবলী নির্ধারিত ফরমে উপস্থাপন করার মাধ্যম হচ্ছে রিটার্ন। আয়কর আইন অনুযয়ী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার রিটার্ন সকল প্রকার আয়ের বিবরণী, বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাহিরে অবস্থিত সকল
কোন স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতা যদি ফার্ম বা ব্যক্তিসংঘ হতে আয় প্রাপ্ত হন তবে তিনি উক্তরুপ আয় তার মোট আয়ের অন্তর্ভূক্ত করবেন এবং পরবর্তীতে তিনি নিয়মানুযায়ী গড়করণের মাধ্যমে উক্তরুপ আয়ের জন্য রেয়াত প্রাপ্ত হবেন।
রিটার্ন দাখিলের পর যদি করদাতার নিকট প্রতিয়মান হয় যে, নিন্মবর্র্ণিত কারণে তার প্রদেয় কর সঠিকভাবে পরিগণিত হয়নি বা সঠিক অঙ্কে পরিশোধিত হয়নি তাহলে তিনি সংশোধিত রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন, যথা : (ক) প্রদর্শিত আয়; বা (খ) দাবিকৃত
এক শ্রেণির করদাতার ওপর নির্ভর না করে করজাল (ট্যাক্স নেট) বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে আয়কর দেওয়ার বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মধ্যে কর দেওয়ার যে ভীতি- তা দূরে রিটার্ন দেওয়া সহজ করতে