চলছে বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার মৌসুম। এ জন্য অনেক করদাতা তাড়াহুড়া করছেন। এই অফিস, ওই অফিস দৌড়াদৌড়ি করে কাগজপত্র সংগ্রহ করছেন তাঁরা। আগের বছরের জুলাই থেকে জুন মাস পর্যন্ত আয়ের হিসাব করে
দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কর মেলায় রিটার্ন দাখিলে মিলছে না সাড়া। কর অঞ্চলগুলোতে অলস সময় পার করছেন কর কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সুযোগ থাকায় এবার শুরুর দিকে আয়কর দাতাদের উপস্থিতি
গাড়ির অগ্রিম কর দিয়েছেন তো? না দিয়ে থাকলে এখন অগ্রিম কর দিয়ে দিন। হয়তো ভাবছেন, প্রতিবার গাড়ির ফিটনেস নবায়নের সময় এই কর দেন। এখন কেন দেবেন? এখন দেবেন কারণ, ফিটনেস নবায়নের নিয়ম বদলে গেছে। আগে
নভেম্বর মাস মানেই কর মেলার মাস। কিন্তু করোনার কারণে গতবারের মতো এবারও কর মেলার আয়োজন করছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর। তবে প্রতিটি কর কার্যালয়ে করদাতাদের নভেম্বর মাসজুড়ে কর মেলার যাবতীয় সুবিধা দেওয়া হবে।
আয়কর অধ্যাদেশের সহজীকরণ ও কিছু পরিবর্তন করে আয়কর আইনের খসড়া প্রণয়ন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আইনটিতে সংশ্লিষ্টদের মতামত নিয়ে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৫ শতাংশ হারে আয়কর আদায়ে আপাতত বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৫ শতাংশ হারে আয়কর আদায় কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন
এনবিআরের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, অনলাইন সিস্টেমে করদাতার সব তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। করদাতা শুধু রিটার্ন দেওয়ার সময় মৌলিক তথ্য জানাবেন। রিটার্ন তৈরি করে দেবে এনবিআরের সিস্টেম। এতে করদাতারা কর দিতে উৎসাহিত হবেন। চাকরিজীবী করদাতারা নিজের
নিয়মিত রিটার্ন জমা দিয়েছেন, এমন করদাতাদের ৬০ শতাংশ কর ফাঁকি দিতে নিজের নামে সম্পদ না করে স্বামী, স্ত্রী, সন্তান বা পোষ্যের নামে করেছেন। আবার নিয়মিত রিটার্ন জমা দেন না, এমন করদাতাদের ৮০ শতাংশ একই কাজ