ব্যক্তি করদাতা সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতিতে রিটার্ন দাখিল করে থাকেন। দাখিলের সময় করদাতাকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র দেয়া হয়। এবং এটাই কর নির্ধারনী আদেশ বলে গণ্য হয়। রিটার্ন দাখিলের পর করদাতা যদি জানতে পারেন তার রিটার্নে অনিচ্ছাকৃত ভুলে
নানা কায়দায় কর ফাঁকি দিতে ভয়াবহভাবে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে মেঘনা গ্রুপ। অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে গ্রুপটি দেড় হাজার কোটি টাকার শুল্ক কর থেকে সরকারকে বঞ্চিত করেছে। এই গ্রুপেরই প্রতিষ্ঠান তানভীর ফুডস লিমিটেড গুঁড়া দুধ আমদানিতে মিথ্যা
গত জুলাই ও আগস্ট মাসের সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা ব্যক্তিদের কাছ থেকে কেটে নেওয়া অতিরিক্ত অর্থ ফেরত দেওয়া হবে না। শুধু সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীরাই নন, যে কারও আয়ের বিপরীতে নির্ধারিত করের চেয়ে বেশি সরকার কেটে নিলে তা
সব ধরনের সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করলে ৫ শতাংশ হারে উৎসে কর দিতে হবে। এ বিষয়ে গত ২৮ আগস্ট একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রজ্ঞাপনটি রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ
শুরু হলো আরেকটি নতুন অর্থবছর, এল নতুন কর বছর। শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আপনি এখনই বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিতে পারবেন। আপনি আয়ের হিসাব-নিকাশ দেবেন ২০১৮ সালের জুলাই মাস থেকে এ বছরের জুন মাস পর্যন্ত।
চলতি অর্থবছর বা কর বছর থেকে কোম্পানি করদাতাদের আয়কর রিটার্নে আন্তর্জাতিক লেনদেনের তথ্য দিতে হবে। গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ বিষয়ে চিঠি দিয়েছে। এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। এনবিআরের কর আইন-২ শাখার দ্বিতীয়
নতুন বছরে ইটিআইএন ছাড়া সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা এলাকায় বিদ্যুৎ বিল দেওয়া যাবে না। বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে গেলেও লাগবে ইলেকট্রনিক ট্যাক্সপেয়ার্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর)। জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে দলিলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের ইটিআইএন উল্লেখ
নতুন-পুরোনো সব সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রেই মুনাফার ওপর উৎসে কর ১০ শতাংশ। চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম দিন অর্থাৎ ১ জুলাই সোমবার থেকে এ নিয়ম কার্যকর হয়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর গতকাল মঙ্গলবার বিষয়টি স্পষ্ট করেছে। অর্থবিলে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার