মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে ব্যক্তি-শ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করে তিন লাখ টাকা করা হয়েছে। পাশাপাশি করহার হ্রাস করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সোমবার (১৭ আগস্ট) চলতি ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের রাজস্ব
করোনাকালে দোকানমালিকদের জন্য বিপদ নিয়ে এল উৎসে আয়কর। দোকানমালিকেরা ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করতে গিয়ে দেখছেন, তাঁদের এ ক্ষেত্রে ব্যয় আগের চেয়ে ছয় গুণ বেশি হচ্ছে। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে একে মড়ার
বিশিষ্ট কর আইনজীবী বাংলাদেশ ট্যাক্স ল ইয়ার্স এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব এম এ গফুর মজুমদার মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার (১৫ জুলাই) দুপুরে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর
কর কম দেওয়ার পথ খোঁজেন সবাই। অনেকে অবৈধ পথও খোঁজেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার পুরো আয় এনবিআরের কর নথিকে দেখিয়ে আগের চেয়ে কম কর দিতে পারেন। এ জন্য অবশ্য কিছু খাতে বিনিয়োগ করতে হবে।
এ দেশের মানুষ কর দেওয়াকে ঝামেলার বিষয় মনে করেন। তাঁদের ধারণা, একবার কর দিলে কর কর্মকর্তাদের চোখে পড়ে যাবেন। তাহলে প্রতিবারই কর দিতে হবে। কর কার্যালয়ে হয়রানি একদম হয় না, তাও ঠিক না। হয়রানির অভিযোগ
কর দেওয়ার প্রক্রিয়া সহজ এবং জনগণকে আয়করের বিবরণী দাখিলে আরও উত্সাহিত করতে এক পাতার আয়কর রিটার্ন ফর্ম চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। করযোগ্য আয় যাদের চার লাখ টাকা ও যাদের মোট সম্পদ ৪০ লাখ
বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা আড়াই লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা করে নিচের দিকের, অর্থাৎ প্রান্তিক করদাতাদের কিছুটা স্বস্তি দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এত দিন যাঁরা একদম তলানিতে ছিলেন, এমন করদাতাদের কর দিতে হবে না। আর তলানির
করজাল সম্প্রসারণে কাজ করছে সরকার। কারণ প্রতিবছর করজাল না বাড়িয়ে করহার বাড়ানো হয়। এতে নিয়মিত করদাতাদের ওপর চাপ বাড়ে। এছাড়া প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র করদাতারা কিছুটা ঝামেলায় পড়েন। বিশেষ করে রিটার্নের সঙ্গে সম্পদ বিবরণী ও ব্যয়