বাংলাদেশে স্থায়ী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসা করা বিদেশিদের আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদে দেওয়া বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল এ কথা উল্লেখ করেছেন। বাজেট বক্তৃতায়
২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে করদাতাদের অগ্রিম করের ক্ষেত্রে আয়ের সীমা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে এসএমই খাতের বার্ষিক টার্নওভার করমুক্ত সীমা বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি হস্তশিল্পের রফতানি আয়কে কর মুক্ত রাখার সময় বৃদ্ধি এবং তৈরি
আসন্ন বাজেটে (২০১৯-২০) নতুন করে ৮০ লাখ করদাতা বাড়ানোর ঘোষণা আসছে। বর্তমান কর দিচ্ছেন এমন সংখ্যা ২০ লাখ। নতুন ৮০ লাখ যোগ হলে করদাতার সংখ্যা দাঁড়াবে এক কোটি। মূলত কর হার না বাড়িয়ে এর আওতা
দিনাজপুর ও পঞ্চগড়ে জনগণের আয়করের টাকা সরকারি হিসাবে জমা না করে একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে কৌশলে আত্মসাৎ করেছে। এ নিয়ে দিনাজপুরে দুটি এবং পঞ্চগড়ে একটি মামলা করেছে আয়কর বিভাগ। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দিনাজপুর সমন্বিত
পর্যায়ক্রমে দেশের চার কোটি মানুষকে করের আওতায় আনা হবে। এজন্য প্রত্যেক উপজেলায় রাজস্ব কার্যালয় চালু করা হবে। প্রয়োজনে একটি উপজেলায় একাধিক রাজস্ব অফিস চালু করা হবে। অন্যদিকে আগামী ১ জুলাই কার্যকর হচ্ছে ভ্যাট আইন। এটি
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আগামী বাজেটে করের হার বাড়ানো হবে না। এবার আমরা কোনোভাবেই কোথাও কর বাড়াবো না। বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক, বর্তমান গভর্নরদের সঙ্গে
করদাতার গোপন তথ্য তলব ও নথি জব্দের ক্ষমতা চায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অপরাধবিষয়ক মামলার অনুসন্ধান ও তদন্ত দ্রুত সম্পন্ন করতে সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ ক্ষমতা চেয়েছে দুর্নীতিবিরোধী এ
নিরীক্ষা (অডিট) প্রতিবেদন নিয়ে জালিয়াতি করেছে দেশের ৩৩ হাজার কোম্পানি। এক্ষেত্রে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের স্বাক্ষর জাল করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। মূলত কর ফাঁকি দেয়ার উদ্দেশ্যেই এই জাল অডিট