বাংলাদেশের কর-জিডিপি অনুপাত অনেক কম। টেকসই উন্নয়নের জন্য রাজস্ব আয় বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। আর এ জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে করছাড় কমানোর পরামর্শ দিয়েছে ঢাকায় সফররত আইএমএফের প্রতিনিধি দল। এ ছাড়া রাজস্ব খাতে কিছু সংস্কারের পরামর্শ
উৎসবের আমেজে আয়কর প্রদানের সুযোগ প্রদান ও জনগণের মধ্যে কর সচেতনতা তৈরি করতে দেশের প্রতিটি কর অঞ্চলে আগামী ১ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে করসেবা মাস। দেশব্যাপী ৩১টি কর অঞ্চলের ৬৪৯টি সার্কেলে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাবে ছাড় দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। যারা নিয়মিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন, তাদের আলাদাভাবে কোনো সম্পদের হিসাব জমা দিতে হবে না। সরকার প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর এনবিআরে দাখিল
আগামী ৩০ নভেম্বর জাতীয় আয়কর দিবস। দিবসটি উপলক্ষে সভা-সেমিনারসহ নানা আয়োজন থাকবে। প্রতিবারের মতো এবারও জাতীয় ও জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন শ্রেণিতে ১৪১ জন সেরা করদাতাকে কর কার্ড ও সম্মাননা দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে কর বিভাগ এ
অক্টোবর মাস চলছে, আসছে নভেম্বর মাস আয়কর রিটার্ন জমার যত হিসাবনিকাশ। জুলাই মাস থেকে রিটার্ন দেওয়া গেলেও মূলত অক্টোবর-নভেম্বর মাসেই সবাই রিটার্ন দেওয়ার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েন। ফলে এই সময়টা রিটার্ন জমার মৌসুম বলা যায়।
কসমেটিকস বা প্রসাধন পণ্য অনেক ক্ষেত্রে কর ফাঁকি দিয়েই দেশে আমদানি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান। একই সঙ্গে এ ধরনের নকলও হচ্ছে বলে জানান তিনি। বুধবার কারওয়ান বাজারে
আয়করের নথিপত্র তৈরি, রিটার্ন জমা দেওয়া, আইনি পরামর্শ ইত্যাদি সেবা দেওয়া আইনজীবীদের বলা হয় আয়কর উপদেষ্টা, আয়কর আইনজীবী বা ইনকাম ট্যাক্স প্র্যাক্টিশনার (আইটিপি)।
আয়কর উপদেষ্টা হতে হলে
যারা আইন বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, কিন্তু অ্যাডভোকেট নন, তারাও চাইলে
সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার সেবা পেতে আয়কর বিবরণী দাখিল বাধ্যতামূলক করার ঘোষণায় আশাতীত সাড়া মিলেছে।চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসেই আয়কর রিটার্ন দাখিল তিন লাখ ছাড়িয়ে গেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে এখন পর্যন্ত