কর কমাতে কে না চায়? দুষ্ট করদাতারা কর ফাঁকি দেন। তবে বৈধ পথেও কর কমানোর সুযোগ আছে। এ জন্য আপনাকে পথ খুঁজতে হবে। সারা বছরের আয় থেকে একটু একটু জমিয়ে বছরের শেষ দিকে কোথাও
করছাড়ের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মূলত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরবর্তী কিস্তির অর্থ পাওয়া এবং কর-জিডিপির অনুপাত বাড়াতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ জন্য বড় ধরনের সংস্কারে হাত
বর্তমান মূল্যস্ফীতি এবং নিম্ন আয়ের মানুষের প্রকৃত আয় বিবেচনায় নিয়ে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা ১ লাখ টাকা বাড়িয়ে সাড়ে চার লাখ টাকা নির্ধারণ করার সুপারিশ করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম।
আয়করযোগ্য হলেও অনেক মানুষ নিয়মিত কর দেন না। রাজস্ব বাড়াতে আয়কর আদায়ে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যক্তি পর্যায় থেকে রাজস্ব আদায় বছরে আরও ৬৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো সম্ভব। এ ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া
প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে দেশে সিগারেটের সহজলভ্যতা কমাতে হবে। আর এজন্য আসন্ন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে নিম্ন, মধ্যম, উচ্চ ও প্রিমিয়াম স্তরের সিগারেটে কর বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন
অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিকে দেওয়া কর সুবিধা আরও তিন বছর বহাল থাকছে। এসব প্রতিষ্ঠান এক দশক ধরেই মিউচুয়াল ফান্ড ব্যবস্থাপনা ফি বাবদ অর্জিত আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ হারে কর দিচ্ছে। আগামী ২০২৬-২৭ করবর্ষ পর্যন্ত এ সুবিধা
চামড়া বা চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে উৎসে কর কমানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ-সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে বলা হয়, চামড়া বা চামড়াজাত পণ্য রপ্তানিতে উৎসে কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক
আগামী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট সামনে রেখে এক আলোচনায় ব্যবসায়ীরা দেশের কর ব্যবস্থা সহজ করার সুপারিশ করেছেন। কর আদায় প্রক্রিয়া আরও ব্যবসাবান্ধব করার পাশাপাশি বিনিয়োগের জন্য কর এবং সরকারের অন্যান্য নীতির ধারাবাহিকতা চেয়েছেন। নির্ধারিত করহারের চেয়ে