আয়কর রিটার্ন জমা মূলত দুই শ্রেণির মানুষের জন্য বাধ্যতামূলক করা হযেছে। এর মধ্যে যাদের করযোগ্য আয় রয়েছে, তার এর আওতায় পড়েছেন। অর্থ্যাৎ জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত তার আয়ের পরিমাণ একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের থেকে বেশি, তার
করদাতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের উদ্দেশে ১০ লাখ করদাতা রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন এবং অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দিয়েছেন ২ লাখের বেশি মানুষ।
২০২৪-২৫ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিল ও কর পরিশোধ পদ্ধতি সহজীকরণের লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে করদাতাদের জন্য অনলাইন রিটার্ন বা ই-রিটার্ন দাখিল পদ্ধতি উন্মুক্ত করেছে।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট ওয়েবসাইট ব্যবহার করে
অনলাইনে বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সিস্টেমে ১০ লাখ করদাতা নিবন্ধন নিয়েছেন। আর অনলাইনে এখন পর্যন্ত রিটার্ন জমা দিয়েছেন ২ লাখ করদাতা। আজ বুধবার এনবিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
প্রতি কর্মদিবসে গড়ে আট হাজার ই-রিটার্ন জমা পড়ছে উল্লেখ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেছেন, প্রথম দিকে এটা ৫০০-৬০০ ছিল, শেষের দিকে এটি ৫০ হাজার থেকে এক লাখ হলেও অবাক হব
৩০ নভেম্বর আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। এ সময়ের মধ্যে কেউ রিটার্ন জমা দিতে না পারলে আয়কর আইন অনুযায়ী তাকে জরিমানা ও সুদ পরিশোধ করতে হবে।যদিও গত বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রিটার্ন দাখিলের
মজুত বৃদ্ধি ও দাম সহনীয় পর্যায়ে আনতে চাল আমদানিতে ফের করভার কমালো সরকার। রোববার (৩ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা এ মুমেন জানান, চাল আমদানির ওপর আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ, রেগুলেটরি ডিউটি ৫ শতাংশ
বাৎসরিক আয় তিন লাখ ৫০ হাজার টাকার নিচে এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে মিনিমাম আয়কর প্রযোজ্য নয়, কোনো আয়কর দিতে হবে না তাদের। যাদের বাৎসরিক আয় এই সীমার ওপরে তাদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম আয়কর প্রযোজ্য হবে।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের